এখন অনেকেরই অল্প বয়সে চুল পেকে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই জিনগত কারণে অর্থাৎ পারিবারিক সূত্রে অল্পবয়সে চুল পেকে যাওয়ার ধাঁচ রয়েছে। কিন্তু স্ট্রেস, ড্রায়ারের ব্যবহার, স্টাইলিং প্রোডাক্টের ব্যবহার, রোদে বেশি ঘোরাঘুরির কারণেও চুল পেকে যায়। এটি সহজেই আটকানো যেতে পারে।
প্রাথমিক পর্যায়ে অকালপক্কতা নিরাময়ের জন্য একটি পাতা অত্যন্ত কাজে আসে। সেটি কারি পাতা। এই কারি পাতা যদি চুলের গোড়ায় লাগানো যায়, তা পুষ্টি বৃদ্ধি করে। নতুন চুলও গজায়। চুলের স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন কারি পাতার হেয়ার মাস্ক।
ব্যবহার করবেন যেভাবে:
নারকেল তেল গরম করে নিতে হবে প্রথমে। এরপরই বার্নার বন্ধ করে পাতাগুলো দিয়ে দিতে হবে।
পাতার গন্ধ ও পুষ্টিগুণ যাতে পুরোপুরি তেলের সঙ্গে মিশে যায়, সেই সময়টুকু দিতে হবে। অন্তত ২০ মিনিট। এরপর তেল পুরোপুরি ঠান্ডা হয়ে গেলে উষ্ণ তেল ভালো করে মাথার চুলে ও চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করতে হবে।
সারারাত সেই তেল মাথায় রেখে পরদিন শ্যাম্পু করা যেতে পারে। একই সঙ্গে পানিতে পাতিলেবু দিয়ে কন্ডিশনিংও করে নিতে হবে।
আরও একটু বেশি ফল পেতে ধোয়ার আগে চুলে ভিটামিন ই তেল ব্যবহার করতে পারেন। চুল নরম হবে।